পানছড়ি উপজেলা সদর থেকে ঘটনাস্থল দূরে হওয়ায় ফায়ার সার্ভিসের গাড়ি পৌঁছানোর আগেই আগুন সবকিছু পুড়িয়ে দেয়। এতে প্রায় তিন লাখ টাকার ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে বলে জানা গেছে। দোকান ও ঘর হারিয়ে এখন অসহায় অবস্থায় দিন কাটাচ্ছেন অংক্রেয় মারমা।
তিনি জানান, “আমি স্বামীহারা, এই দোকানের আয় দিয়েই মেয়ের পড়াশোনার খরচ ও সংসার চালাতাম। এখন কীভাবে আবার ঘুরে দাঁড়াবো, বুঝতে পারছি না।”
শুক্রবার সকালে পানছড়ি সাব জোন কমান্ডার মেজর রিফাত হোসাইন ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেন এবং ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারের খোঁজখবর নেন। তিনি দুঃখ প্রকাশ করে পরিবারটিকে সার্বিক সহায়তার আশ্বাস দেন। বাংলাদেশ সেনাবাহিনী সবসময় অসহায় মানুষের পাশে ছিল এবং ভবিষ্যতেও থাকবে বলে তিনি জানান।
আপনার মতামত লিখুন :