পার্বত্য চট্টগ্রাম বিষয়ে নাগরিক পরিষদের ভারপ্রাপ্ত সাধারন সম্পাদক সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবি আলম খানের স্ট্যাটাস

পার্বত্য চট্টগ্রামের মানুষ কি মানুষ না?
কিছু জানাতে এই স্ট্যাটাস
১। ৪০ হাজার মানুষ কে গুলি হত্যার করে। ১টিরও বিচার হয় নাই।
২। ভুমির অধিকার নাই ৪১ বছর আগে ভুমি দিয়েছেন কিন্ত মালিকানা দিচ্ছেন না।
৩। উপজাতি সন্ত্রার্সীরা দিনে দুপুরে অস্ত্র নিয়ে ঘুরছে সরকার সহ সকল সরকারী বাহিনী দেখছে। কিছুই করছেন না।
৪। পার্বত্য চট্টগ্রাম বাঙ্গালী মুসলিম ৫২ % কিন্তু ব্যবসা বাণিজ্য চাকুরী উপজাতিদের নিয়ন্ত্রণে।
৫। বাঙ্গালীদের ইতিহাস হাজার বছরের। কিন্তু কিছু কু… বাচ্চারা উপজাতিদের আদিবাসি বলে তাদের কে ক্ষেপিয়ে বাঙ্গালী মুসলিমদের হত্যা করাচ্ছে।
৬। ১৯৮৬ সাল থেকে বাঙ্গালী মুসলিম পরিবার গুচ্ছগ্রামে থেকে মানবেতর জীবন যাপন করছে। তাদের শিক্ষা, চিকিৎসা, বাসস্থান নিয়ে সরকার সহ কেউ শুনছেন না।
৭। সরকারী বাহিনী উপজাতিদের কিছু হলে হেলিকপ্টার করে চিকিৎসার ব্যবস্থা করেন। আর বাঙ্গালী মুসলিমদের বাইনচুদ, মাদারছুদ বলে গালি দেয়।
৮। পার্বত্য চট্টগ্রামের ডিসিদের ক্ষমতা কমানোর কারণে বাঙ্গালি,মুসলিমরা জীবনের ঝঁকি নিযে বসবাস করছে। তাদের ভরসা ১৮ কোটি বাংলাদেশের মানুষ।
৯। বিগত সময়ে যা হয়েছে তা বিচার করে জাতি ও উপজাতি নেতাদের বসে একটি সুন্দর ভুমির নীতিমালা তৈরী করে ভুমি সমস্যা সমাধানে পথ বাহির করতে হবে।
১০। অস্ত্র উদ্ধার করতে সেনাবাহিনী কে ক্ষমতা দিতে হবে। প্রত্যাহারকৃত সেনা ক্যাম্পগুলিতে পুনরায় সেনাবাহিনী দেওয়ার ব্যবস্থা করতে হবে।
১১। পার্বত্য চট্টগ্রাম ৪০ হাজার বাঙ্গালী মুসলিমের রক্তের বিনিময়ে আজও বাংলাদেশের অংশ আছে। বাঙ্গালী মুসলিমদের হাজার গণকবর সৃষ্টি করেছে অস্ত্রধারী উপজাতিরা। একদিন এর জবার করায়গন্ডায় হিসাব দিতে হবে। সরকার বাঙ্গালী মুসলিমদের তুরুপের তাস হিসেবে ব্যবহার করছে।আমাদের দাবি বাঙ্গালী মুসলিম হত্যা বন্ধ করুন। ভুমির অধিকার নিশ্চিত করুন। ৪০ বছর খেলা হয়েছে এখনি বন্ধ করুন। চুক্তি পক্ষ ৪ টি দা্বিদার জনসংহতি সমিতির চুক্তি পক্ষ হলেও বর্তমা৷ন ৪ টি পক্ষ তাই এই চুক্তি বৈধতা ও বাস্তবায়ন নিয়ে প্রশ্ন।
(Adv Mohammad Alam Khan নামক fb থেকে নেওয়া)